আপনি কি বাংলাদেশের একজন নাগরিক। কিন্তু এখনো ভোটার হতে পারেননি অথবা আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নেই। তাহলে এখনই সুযোগ আপনার ভোটার হওয়ার এবং জাতীয় পরিচয় পত্র হাতে পাওয়ার। আসলে আপনার যদি জাতীয় পরিচয় পত্র না থেকে থাকে। তাহলে আপনি দেশের মধ্যে থাকা অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। যেটা আপনারা কোন কাজে ক্ষেত্রে গেলে বুঝতে পারবেন। তাই যেহেতু এখন সুযোগ এসেছে তা করার। তাই দেরি না করে করে ফেলেন। তো এই ভোটার তালিকা হালনাগাদের মধ্যে নিজের নাম উঠাতে আপনার কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে তা জানতে পোস্টটি ভালো করে পড়ুন।
প্রায় সারা বাংলাদেশের সবগুলো জেলা এবং উপজেলায় গত ২০ তারিখ ২০২২ইং থেকে ভোটার হালনাগাদ কার্যক্রম চালু হয়েছে শুধুমাত্র বন্যা কবলিত কিছু অঞ্চল ছাড়া। যা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতেছে। তাই আপনার লক্ষ্য রাখতে হবে যে কখন বা কবে আপনার বাড়িতে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা তথ্য সংগ্রহের জন্য যাবে। আর এর জন্য আপনি আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে হবে। যাতে করে কর্মকর্তা আপনার বাড়িতে গেলে প্রয়োজনীয় যে কাগজপত্রাদী লাগে সেগুলো সাথে সাথে দিতে পারেন। তো এর জন্য মূলত এই পোস্টটি আপনাকে ভালো করে পড়তে হবে।
কোন কোন উপজেলাতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হবে, কত তারিখ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হবে এবং কত তারিখে নিবন্ধন সম্পন্ন করা হবে তা দেখতে উপরের স্ক্রিনশটগুলি ভালো করে দেখে নিন। অথবা এই স্ক্রিনশটগুলির একসাথে পিডিএফ ফাইল পেতে এই লিংকে ক্লিক করুন।
ভোটার হালনাগাদের সময়সীমা:
আসলে বাংলাদেশের সকল জেলা বা উপজেলায় একসাথে ২০/০৫/২০২২ইং থেকে শুরু হয়ে ০৯/০৬/২০২২ইং তারিখ পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহের কাজ করা হবে। তবে নিবন্ধন কার্যক্রমের তারিখটা এলাকা ভিত্তিক আলাদা আলাদা সময়ের মধ্যে হবে যা উপরের স্ক্রিনশটগুলি খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন। তো আপনি যে এলাকার সে এলকাটি দেখলেই হবে। আর মনে রাখবেন যে এলাকার নাম এখানে নেই সেগুলো ধাপে ধাপে পরবর্তীতে আগামী ২০ নভেম্বর ২০২২ইং তারিখ মধ্যে তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
আসলে বাংলাদেশের সকল জেলা বা উপজেলায় একসাথে ২০/০৫/২০২২ইং থেকে শুরু হয়ে ০৯/০৬/২০২২ইং তারিখ পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহের কাজ করা হবে। তবে নিবন্ধন কার্যক্রমের তারিখটা এলাকা ভিত্তিক আলাদা আলাদা সময়ের মধ্যে হবে যা উপরের স্ক্রিনশটগুলি খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন। তো আপনি যে এলাকার সে এলকাটি দেখলেই হবে। আর মনে রাখবেন যে এলাকার নাম এখানে নেই সেগুলো ধাপে ধাপে পরবর্তীতে আগামী ২০ নভেম্বর ২০২২ইং তারিখ মধ্যে তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
<ভোটার হওয়ার যোগ্যতা:
এইবারে তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতিটা আলাদা। আগে ১৮ বছর বা তার উপরের বয়সের ব্যক্তিদের তথ্য নেওয়া হতো এবং তাদের আইডি কার্ড দেওয়া হতো। তবে এবার যাদের বয়স ১৫ বছর বা তার উপরে তাদেরও সবারই তথ্য সংগ্রহ করা হবে। কিন্তু বয়স অনযায়ী ধাপে ধাপে সেগুলোর আইডি কার্ড দেওয়া হবে। তো এইবারের নিয়মানুযায়ী আপনার বয়স যদি ১৫ বা তার উপরে হয়ে থাকে তাহলে নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে আপনার তথ্য দিতে পারেন। এতে করে আপনার আইডি কার্ড করার জন্য প্রাপ্ত বয়স না হলেও কাজটা একধাপ এগিয়ে থাকলো। পরবর্তীতে সময় অনুযায়ী কার্ডটি পেয়ে যাবেন। তো সেটা কবে পাবেন তা আমি নিচে উল্লেখ করে দিব।
এইবারে তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতিটা আলাদা। আগে ১৮ বছর বা তার উপরের বয়সের ব্যক্তিদের তথ্য নেওয়া হতো এবং তাদের আইডি কার্ড দেওয়া হতো। তবে এবার যাদের বয়স ১৫ বছর বা তার উপরে তাদেরও সবারই তথ্য সংগ্রহ করা হবে। কিন্তু বয়স অনযায়ী ধাপে ধাপে সেগুলোর আইডি কার্ড দেওয়া হবে। তো এইবারের নিয়মানুযায়ী আপনার বয়স যদি ১৫ বা তার উপরে হয়ে থাকে তাহলে নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে আপনার তথ্য দিতে পারেন। এতে করে আপনার আইডি কার্ড করার জন্য প্রাপ্ত বয়স না হলেও কাজটা একধাপ এগিয়ে থাকলো। পরবর্তীতে সময় অনুযায়ী কার্ডটি পেয়ে যাবেন। তো সেটা কবে পাবেন তা আমি নিচে উল্লেখ করে দিব।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র করার জন্য কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়বে। কাগজগুলো হলো নিবন্ধন ফরম-২ যেটা কর্মকর্তা দিবে এবং উনি সেটা পূরণ করবেন। এছাড়া আপনার অনলাইনকৃত জন্ম সনদ, আপনি যদি শিক্ষার্থী হোন বা পড়ালেখা করে থাকেন তাহলে আপনার যেকোন একটি সার্টিফিকেট এর ফটোকপি, নাগরিক সনদ, হোল্ডিং ট্যাক্স বা বিদ্যুৎ বিল অথবা বাড়ি ভাড়া পরিশোধের রশিদের ফটোকপি। তো এই প্রয়োজনীয় কাগজগুলি গুছিয়ে নিজের কাছে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে কর্মকর্তা আপনার বাড়িতে আসলে আপনি তাৎক্ষণিক দিতে পারেন। মনে রাখবেন কর্মকর্তা যখন আপনার বাড়িতে গিয়ে আপনার তথ্য সংগ্রহ করবেন তখন তিনি ফরম-২ নামক একটি ফরমে আপনার সম্পূর্ণ ডাটা বা তথ্য পূরণ করবেন এবং আপনাকে একটি কপি বা নকল দিবেন। যাতে করে আপনি প্রথম ধাপে সাথে সাথে দেখে নিতে পারেন আপনার দেওয়া কোন তথ্য ভুল এন্ট্রি বা পূরণ করা হয়েছে কিনা। যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে তিনি আপনাকে একটা ফরম দিবে যেটাতে উল্লেখ থাকবে কত তারিখে আপনার নিবন্ধন করা হবে। তো সে তারিখ অনুযায়ী আপনাকে নিবন্ধনের কার্যালয়ে গিয়ে আপনার ছবি, ফিঙ্গার এবং চোখের আইরিশ দিয়ে কার্যক্রম সম্পন্ন করে আসতে হবে। এছাড়াও আপনি যেদিন নিবন্ধন করবেন অর্থাৎ ছবি, ফিঙ্গার এবং চোখের আইরিশ দিতে যাবেন এবং দিবেন। সেদিন আপনার সকল কার্যক্রম সম্পাদনের পরে আপনাকে দ্বিতীয় ধাপে আরেকটি কপি দেওয়া হবে। যেটার মাধ্যমে আপনি দেখে নিতে পারবেন আপনার দেওয়া ডাটা বা তথ্য টাইপিং এর কারণে ভুল হয়েছে কিনা। যদি হয়ে থাকে তাহলে তা তাৎক্ষণিক ঠিক করে নিতে পারবেন। এই সুযোগটি এইবারই প্রথম রাখা হয়েছে। কেননা বিগত কয়েক সাল ধরে যে নিবন্ধনগুলো করা হয়েছে সেগুলো জন্ম তারিখ সহ নামে বেশ ভুল লক্ষ্য করা গেছে।
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র করার জন্য কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়বে। কাগজগুলো হলো নিবন্ধন ফরম-২ যেটা কর্মকর্তা দিবে এবং উনি সেটা পূরণ করবেন। এছাড়া আপনার অনলাইনকৃত জন্ম সনদ, আপনি যদি শিক্ষার্থী হোন বা পড়ালেখা করে থাকেন তাহলে আপনার যেকোন একটি সার্টিফিকেট এর ফটোকপি, নাগরিক সনদ, হোল্ডিং ট্যাক্স বা বিদ্যুৎ বিল অথবা বাড়ি ভাড়া পরিশোধের রশিদের ফটোকপি। তো এই প্রয়োজনীয় কাগজগুলি গুছিয়ে নিজের কাছে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে কর্মকর্তা আপনার বাড়িতে আসলে আপনি তাৎক্ষণিক দিতে পারেন। মনে রাখবেন কর্মকর্তা যখন আপনার বাড়িতে গিয়ে আপনার তথ্য সংগ্রহ করবেন তখন তিনি ফরম-২ নামক একটি ফরমে আপনার সম্পূর্ণ ডাটা বা তথ্য পূরণ করবেন এবং আপনাকে একটি কপি বা নকল দিবেন। যাতে করে আপনি প্রথম ধাপে সাথে সাথে দেখে নিতে পারেন আপনার দেওয়া কোন তথ্য ভুল এন্ট্রি বা পূরণ করা হয়েছে কিনা। যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে তিনি আপনাকে একটা ফরম দিবে যেটাতে উল্লেখ থাকবে কত তারিখে আপনার নিবন্ধন করা হবে। তো সে তারিখ অনুযায়ী আপনাকে নিবন্ধনের কার্যালয়ে গিয়ে আপনার ছবি, ফিঙ্গার এবং চোখের আইরিশ দিয়ে কার্যক্রম সম্পন্ন করে আসতে হবে। এছাড়াও আপনি যেদিন নিবন্ধন করবেন অর্থাৎ ছবি, ফিঙ্গার এবং চোখের আইরিশ দিতে যাবেন এবং দিবেন। সেদিন আপনার সকল কার্যক্রম সম্পাদনের পরে আপনাকে দ্বিতীয় ধাপে আরেকটি কপি দেওয়া হবে। যেটার মাধ্যমে আপনি দেখে নিতে পারবেন আপনার দেওয়া ডাটা বা তথ্য টাইপিং এর কারণে ভুল হয়েছে কিনা। যদি হয়ে থাকে তাহলে তা তাৎক্ষণিক ঠিক করে নিতে পারবেন। এই সুযোগটি এইবারই প্রথম রাখা হয়েছে। কেননা বিগত কয়েক সাল ধরে যে নিবন্ধনগুলো করা হয়েছে সেগুলো জন্ম তারিখ সহ নামে বেশ ভুল লক্ষ্য করা গেছে।
জাতীয় পরিচয়পত্র কবে পাবেন:
আপনার যদি বয়স ০১লা জানুয়ারি ২০০৫ইং সাল বা তার আগের হয়ে থাকে অর্থাৎ ১৭ বা ১৮ বছরের উপরে হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার আইডি সম্ভাব্য তারিখ ০২য় মার্চ ২০২৩ইং সালে পেতে পারেন। আর আপনার বয়স যদি ০১লা জানুয়ারি ২০০৬ইং সাল বা তার আগে হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার কার্ডটি সম্ভাব্য ২০২৪ সালের ০২য় মার্চে পেতে পারেন। সর্বশেষ আপনার বয়স যদি ০১ জানুয়ারি ২০০৭ইং সাল বা এর আগের হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনাে জাতীয় পরিচয়পত্রটি সম্ভাব্য তারিখ ০২য় মার্চ ২০২৫ইং সালে পেতে পারেন।
আপনার যদি বয়স ০১লা জানুয়ারি ২০০৫ইং সাল বা তার আগের হয়ে থাকে অর্থাৎ ১৭ বা ১৮ বছরের উপরে হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার আইডি সম্ভাব্য তারিখ ০২য় মার্চ ২০২৩ইং সালে পেতে পারেন। আর আপনার বয়স যদি ০১লা জানুয়ারি ২০০৬ইং সাল বা তার আগে হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার কার্ডটি সম্ভাব্য ২০২৪ সালের ০২য় মার্চে পেতে পারেন। সর্বশেষ আপনার বয়স যদি ০১ জানুয়ারি ২০০৭ইং সাল বা এর আগের হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনাে জাতীয় পরিচয়পত্রটি সম্ভাব্য তারিখ ০২য় মার্চ ২০২৫ইং সালে পেতে পারেন।
কিছু কথা:
আপনি যদি শিক্ষার্থী হোন তাহলে ভোটার তালিকায় আপনার নাম, পিতার ও মাতার নাম ও জন্ম তারিখ এগুলো সার্টিফিকেট অনুযায়ী দিবেন। কেননা তানাহলে আপনার সার্টিফিকেটের কোন মূল্য থাকবে না। ভালো করে করে বারবার আপনার দেওয়া ডাটাগুলো সঠিকভাবে পূরণ এন্ট্রি হয়েছে কিনা তা দেখে নিবেন। তারপর আপনাকে ডেলিভারী স্লিপ হিসেবে একটি ছোট্ট স্লিপ বা ফরম দিবে সেটি যত্নসহকারে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে করে যেদিন আপনার আইডি কার্ড দেওয়া হবে সেদিন এটি দিয়ে আনতে পারেন। মনে রাখবেন ০১লা জানুয়ারি ২০০৭ইং সাল বা এর আগে যাদের জন্ম কিন্তু কোন কারণে এখনো ভোটার তালিকায় নাম উঠাতে পারেননি এবং জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি তারাও কিন্তু এখন ভোটার তালিকায় নাম উঠানোর সুযোগ পাবেন। তাই অবহেলা না করে এই সুযোগটি কাজে লাগান। তানাহলে পরবর্তীতে কাজে ক্ষেত্রে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হবেন।
আপনি যদি শিক্ষার্থী হোন তাহলে ভোটার তালিকায় আপনার নাম, পিতার ও মাতার নাম ও জন্ম তারিখ এগুলো সার্টিফিকেট অনুযায়ী দিবেন। কেননা তানাহলে আপনার সার্টিফিকেটের কোন মূল্য থাকবে না। ভালো করে করে বারবার আপনার দেওয়া ডাটাগুলো সঠিকভাবে পূরণ এন্ট্রি হয়েছে কিনা তা দেখে নিবেন। তারপর আপনাকে ডেলিভারী স্লিপ হিসেবে একটি ছোট্ট স্লিপ বা ফরম দিবে সেটি যত্নসহকারে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে করে যেদিন আপনার আইডি কার্ড দেওয়া হবে সেদিন এটি দিয়ে আনতে পারেন। মনে রাখবেন ০১লা জানুয়ারি ২০০৭ইং সাল বা এর আগে যাদের জন্ম কিন্তু কোন কারণে এখনো ভোটার তালিকায় নাম উঠাতে পারেননি এবং জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি তারাও কিন্তু এখন ভোটার তালিকায় নাম উঠানোর সুযোগ পাবেন। তাই অবহেলা না করে এই সুযোগটি কাজে লাগান। তানাহলে পরবর্তীতে কাজে ক্ষেত্রে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হবেন।
অনেক বলে ফেললাম আজকে। বলতে বলতে পোস্টের শেষ পর্যায়ে চলে আসলাম। আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে এবং আপনাদের উপকারে এসেছে। এখন কখা হলো আপনার যদি পোস্টটি লেগে থাকে তাহলে একটা লাইক এবং কমেন্ট করে যাবেন যাতে করে আরো বেশি বেশি করে পোস্ট করার উদ্দীপনা পাই।
আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।
সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।
The post ভোটার তালিকায় নাম তুলুন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম চলতেছে। appeared first on Trickbd.com.
from Trickbd.com https://ift.tt/3tkr9MZ
via IFTTT
Emoticon